বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নির্বাচনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে হাইকোর্টে রিট: রক্ষণাবেক্ষণ ও মান নিয়ন্ত্রণে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টাকে শাহবাজ শরিফের পাকিস্তান সফরে আমন্ত্রণ বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ফরেনসিক তদন্তে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, দেশজুড়ে আগুন-নিরাপত্তা সপ্তাহ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদল! দেশের বিভিন্ন স্থানে ধারাবাহিক অগ্নিকাণ্ড: তদন্তে কোর কমিটি গঠন! কী আছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়? এইচএসসি ফলাফলে বিস্মিত সবাই, শিক্ষার প্রকৃত সংকটে দায় এড়াতে পারে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়: শিক্ষা উপদেষ্টা মিরপুর অগ্নিকাণ্ড: শনাক্ত সাতজনের মরদেহ নিয়ে স্বজনদের দাবি এনসিপি প্রতীক বাছাই না করলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি :কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ

ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষ: সাদপন্থি মুয়াজ বিন নূরের তিন দিনের রিমান্ড

bornomalanews
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩০২ Time View

গাজীপুরের টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষের ঘটনায় সাদপন্থি মুয়াজ বিন নূর (৪০)-এর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন গাজীপুর চিফ মেট্রোপলিটন কোর্ট। রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হলেও ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের অতিরিক্ত চিফ আলমগীর আল মামুন শুনানি শেষে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গ্রেপ্তার ও মামলার প্রেক্ষাপট

মুয়াজ বিন নূরকে গত শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ভোর ৪টার দিকে গ্রেপ্তার করে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি)। তিনি ঢাকার উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা এবং তার বাবার নাম মৃত নূর মোহাম্মদ।

এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় সংঘর্ষে চারজন নিহত এবং শতাধিক আহত হওয়ার ঘটনায় টঙ্গী পশ্চিম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি করেন আলমি শুরার সদস্য এস এম আলম হোসেন। এতে সাদপন্থি ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত কয়েকশ’ জনকে আসামি করা হয়।

সংঘর্ষের বিবরণ

মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রধান আসামি সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম একটি স্বাক্ষরিত চিঠির মাধ্যমে সারা দেশের সাদ অনুসারীদের ২০ থেকে ২৪ ডিসেম্বর টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা মাঠে জোড় পালনের আহ্বান জানান। এ ঘোষণার পর গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকেই হাজারো সাদ অনুসারী ইজতেমা মাঠের চারপাশে জড়ো হতে থাকেন।

অভিযোগ অনুযায়ী, ১৯ ডিসেম্বর গভীর রাতে সাদ অনুসারীরা ওয়াসিফুল ইসলামের নির্দেশে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ইজতেমা মাঠে ঘুমন্ত সাধারণ মুসল্লিদের (জুবায়েরপন্থি) ওপর অতর্কিত হামলা চালান। এতে ৪ জন নিহত হন এবং শতাধিক মুসল্লি আহত হন।

এই ঘটনার পর থেকেই সাদপন্থি অনুসারীদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান পরিচালনা করছে। মামলা ও রিমান্ডের মধ্য দিয়ে এখন সংঘর্ষের প্রকৃত কারণ উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 bornomalanews24.com
themesba-lates1749691102