দিশেহারা খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা, দফায় দফায় বৃষ্টিতে নষ্ট হচ্ছে গুদামের পণ্য।
ঘূর্ণিঝড়ের পরে টানা বৃষ্টিতে স্থবির হয়ে পড়েছে দেশের ভোগ্যপণ্যের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। ক্রেতাশুন্য বাজারে বেচা-কেনা নেই বললেই চলে। দফায় দফায় বৃষ্টির পানিতে নষ্ট হচ্ছে গুদামে রাখা পণ্য। ঈদের আগে এমন পরিস্থিতিতে দিশেহারা ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এক অচেনা খাতুনগঞ্জের চিত্র। কুলি-মজুরের হাঁকডাক নেই, নেই ক্রেতা-বিক্রেতার ব্যস্ততা। ঝুম বৃষ্টিতে অলস সময় কাটছে আড়তদার, মোকাম মালিক এবং শ্রমিকদের। কিছু পণ্যবাহী গাড়ি আসলেও, বৃষ্টির কারণে পণ্য ওঠা-নামায় দুর্ভোগে পড়েছেন তারা। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে শ্রমিক ও বিভিন্ন পচনশীল পণ্যের ব্যবসায়ীরা।
শ্রমিকেরা বলছেন, বেচা-কেনা নাই বলে এক সপ্তাহ ধরে অনেক কষ্টে দিন কাটছে।
একদিকে বিক্রি নেই অন্যদিকে বৃষ্টির পানিতে গেল চার দিন ধরে সয়লাব পুরো এলাকা। গুদামে রাখা অনেক পণ্য নষ্ট হচ্ছে পানিতে। এতে আমদানি করা পণ্য যথাসময়ে বিক্রি করা নিয়ে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। কোরবানি ঈদের আগে এমন পরিস্থিতিতে দিশেহারা তারা।
খাতুনগঞ্জের মেসার্স মা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ সেলিম বলেন, বৃষ্টির কারণে প্রায় ৫০ শতাংশ বেচা-কেনা কমে গেছে। আবার বৃষ্টির কারণে মোকাম থেকে পণ্য বাজারে আসছে না বলে দুই থেকে তিন টাকা বেশি দরে পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
সাধারণত খাতুনগঞ্জে প্রতিদিন ১২শ কোটি টাকার পণ্য বেচা-কেনা হয়। তবে গেল চার দিনে তা অনেকটা নিচে নেমে এসেছে।
- পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.২ শতাংশ ১১ মাসে
- মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে চলতি বছর: এডিবি
- ঘানি টানাই দায় সংসারের
- বাংলাদেশি ‘শপআপ’ আমেরিকার স্টক মার্কেটে তালিকাভুক্ত হতে চায়
- ভরি ১ লাখ ২০ হাজার ৮১ টাকা,সোনার দামে রেকর্ড!
- দেশে আর্থিক দুরবস্থার কারণে দিন দিন বাংলাদেশ ঋণনির্ভর হয়ে পড়ছে
- ব্যবসা-বাণিজ্যে কোটাবিরোধী আন্দোলনের প্রভাব
- ১৬৪৮৪ কোটি টাকার পরিশোধিত জ্বালানি তেল জুলাই-ডিসেম্বরে কেনা হবে
- আবার কমে ২০ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
- ১৮ জুলাই মুদ্রানীতি ঘোষণা
Leave a Reply