আজ ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সময় : দুপুর ২:০২

বার : শনিবার

ঋতু : বর্ষাকাল

আরও বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি মে মাসে।

চলতি বছরের মে মাসে দেশের মূল্যস্ফীতি শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ বেড়ে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গত এপ্রিলে মূল্যস্ফীতির এই হার ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ।সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য প্রকাশ করে। বিবিএসের সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মে মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কমলেও অত্যধিক বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ, আর খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ।

গ্রামীণ অঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলগুলোয় উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়েছে। শহর এলাকায় মুদ্রাস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ এবং গ্রামীণ অঞ্চলে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। মার্চে শহর এলাকায় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৮৬ শতাংশ, খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ০৩ শতাংশ এবং গ্রামীণ এলাকায় খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ ও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ।

বিবিএস জানায়, মে মাসে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম।

বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, এপ্রিল থেকে বাড়তে বাড়তে মে মাসে খাদ্যপণ্য বৃদ্ধির রেকর্ড গড়েছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে।

এছাড়া বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম কিছুটা কমেছে। মে মাসে এ খাতে মূল্যস্ফীতির হার কমে ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ হয়েছে, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     More News Of This Category