গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার মহা-অভ্যুত্থানের ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী একনায়কত্ববাদী স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে। অভ্যুত্থানকারীদের হাতে শেখ হাসিনার জীবননাশের শঙ্কা
গত ৩৬ জুলাই সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতন ঘটেছে শেখ হাসিনার ভারতে পলায়নের মধ্য দিয়ে। ৩৬ জুলাই লেখার
উত্তরণের রূপরেখা স্বৈরশাসকের পতন ঘটেছে দেশের অর্থনৈতিক সেক্টরকে সবচেয়ে বিপজ্জনক অবস্থায় রেখে। এখন ঘুরে দাঁড়ানোর পালা। আশার কথা, দেশের অর্থনৈতিক
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যা অব্যাহত রয়েছে। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, এই গণহত্যা থামানোর কেউ নেই। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, গাজা এলাকায়
দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে হাইব্রিড রিজিম দেশে যে স্বৈরাচারী শাসন-শোষণ ও অর্থনৈতিক লুটপাট চালিয়েছিল তার নেপথ্যের মূল শক্তি ও সুবিধাভোগী
অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্তির প্রাক্কালে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি আশা করেছেন যে, শিক্ষার্থীরা এখন স্ব-স্ব শিক্ষালয়ে ফেরত
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেয়ার পর এক মাস পূর্ণ হয়েছে। পতিত স্বৈরাচারী সরকার দেশ ও দেশের প্রতিষ্ঠানসমূহ সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়ে
দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জাল নিবন্ধনের খবর প্রকাশ হয়েছে। এখানেও জালের মূল হোতা একজন সিস্টেম অ্যানালিস্ট, একজন ড্রাইভারসহ অফিসের ছোট-খাটো কর্মচারী।
বিগত সরকারের আমলের বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়টি বহুল আলোচিত। অভিযোগ উঠেছে, সাবেক এক সচিবের চাপে যাচাই-বাছাই ছাড়াই বাংলাদেশ গ্যাসফিল্ড কোম্পানি
রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ বিতরণ কমিয়ে দেওয়ায় বড় অঙ্কের এলসি খুলতে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকরা। মঙ্গলবার