বাংলাদেশের পোশাক শিল্প স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী তার নেতৃস্থানীয় অবস্থানকে আরো দৃঢ় করেছে, যেখানে এখন ২২৯টি সনদপ্রাপ্ত গর্বিত পরিবেশবান্ধব কারখানা রয়েছে।বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল দেশে আরো তিনটি আরএমজি কারখানার কথা নিশ্চিত করেছেন যেগুলো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। কারখানাগুলো হচ্ছে- নারায়ণগঞ্জের অনন্ত হুয়াজিং লিমিটেড, গাজীপুরের সেপাল গার্মেন্টস লিমিটেড এবং চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের ইউনিটেক্স স্পিনিং লিমিটেড (দ্বিতীয় ইউনিট)।
তিনি বলেন, এই সংযোজনের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক এবং বস্ত্র খাতে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২২৯টিতে।
এর মধ্যে ৯১টিই যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের (ইউএসজিবিসি) মর্যাদাপূর্ণ ‘লিড প্লাটিনাম’ সনদধারী, উপরন্তু ১২৪টি কারখানা ‘গোল্ড’ মর্যাদা, ১০টি ‘সিলভার’ ও ৪টি কারখানা ‘সার্টিফায়েড’ সনদ পেয়েছে।
বিজিএমইএ আরো জানায়, বিশ্বের ১০টি শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব কারখানার ৯টিই বাংলাদেশে অবস্থিত।