রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০২:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুমিল্লার মুরাদনগরে নারীর ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় মূল হোতা গ্রেফতার চট্টগ্রামের পটিয়ায় পুলিশের সঙ্গে এনসিপি ও ছাত্র আন্দোলনের সংঘর্ষ: উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ফোনালাপ আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকার ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উদযাপনের জন্য জেলা পর্যায়ে বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করেছে এনবিআরে প্রবেশ ও বের হওয়া নিষিদ্ধ, আন্দোলনকারীদের অবস্থান প্রকাশ ইরানে যুদ্ধের পরিস্থিতিতে ২৫০ বাংলাদেশির দেশে ফেরার জন্য নিবন্ধন: সরকার প্রস্তুতি গ্রহণ করছে হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায়

জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের পাশে থাকার নিশ্চয়তা দিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান

bornomalanews
  • Update Time : রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫
  • ৯২ Time View

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি গভীর সহমর্মিতা এবং অবিচল সমর্থন জানিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। রোববার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকা সেনানিবাসের সেনামালঞ্চে আয়োজিত এক বিশেষ ইফতার ও নৈশভোজ অনুষ্ঠানে তিনি আহতদের পাশে থাকার নিশ্চয়তা দেন। এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বেসামরিক পরিমণ্ডলের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের পরিচালকবৃন্দ। অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আহতদের হাতে ঈদ উপহার তুলে দেওয়া হয়।

জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তাঁর বক্তব্যে আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “আপনারা কখনো মনোবল হারাবেন না। মনোবল হারানোর কিছু নাই। আপনারা জাতির কৃতি সন্তান। আপনারা এই দেশ ও জাতির জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করেছেন। আমি আপনাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি, আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনাদের এই নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব ইনশাল্লাহ।” তাঁর এই বক্তব্যে স্পষ্ট যে, আহতদের সাহস ও ত্যাগকে জাতির জন্য অমূল্য সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

সেনাবাহিনী প্রধান আরও জানান, আহতদের জন্য **সুচিকিৎসার ব্যবস্থা**, **আর্থিক সহায়তা** এবং **পুনর্বাসনের** জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো হবে। তিনি বলেন, “আমরা আহতদের জন্য সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করব। তাদের সুস্থতা এবং পুনর্বাসনের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।” এই প্রতিশ্রুতি আহতদের এবং তাদের পরিবারগুলোর জন্য একটি বড় স্বস্তির বার্তা বয়ে এনেছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের নিয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি ছিল তাদের প্রতি জাতির কৃতজ্ঞতা প্রকাশের একটি অনন্য উদ্যোগ। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী আহত ছাত্র-ছাত্রীরা সেনাবাহিনী প্রধানের কাছ থেকে সরাসরি উৎসাহ ও সমর্থন পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছেন। তাদের অনেকেই এই অভিজ্ঞতাকে “অবিস্মরণীয়” এবং “গর্বের” বলে অভিহিত করেছেন।

এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী আহতদের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা এবং সমর্থনের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতরা শুধু শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি, তাদের অনেকেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। সেনাবাহিনী প্রধানের এই উদ্যোগ তাদের জন্য শুধু আর্থিক ও চিকিৎসাগত সহায়তা নয়, বরং মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ারও একটি বার্তা বহন করে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সাহস ও ত্যাগকে স্মরণ করে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। এটি শুধু একটি সামাজিক বা আনুষ্ঠানিক ঘটনা নয়, বরং এটি জাতির ঐক্য ও সংহতির একটি প্রতীক। আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহমর্মিতা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

সেনাবাহিনী প্রধানের এই পদক্ষেপটি শুধু আহতদের জন্য নয়, বরং পুরো জাতির জন্য একটি আশার বার্তা। এটি প্রমাণ করে যে, জাতির কঠিন সময়ে সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহায়তা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী আহতদের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা এবং সমর্থনের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতরা শুধু শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি, তাদের অনেকেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। সেনাবাহিনী প্রধানের এই উদ্যোগ তাদের জন্য শুধু আর্থিক ও চিকিৎসাগত সহায়তা নয়, বরং মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ারও একটি বার্তা বহন করে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সাহস ও ত্যাগকে স্মরণ করে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। এটি শুধু একটি সামাজিক বা আনুষ্ঠানিক ঘটনা নয়, বরং এটি জাতির ঐক্য ও সংহতির একটি প্রতীক। আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহমর্মিতা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

সেনাবাহিনী প্রধানের এই পদক্ষেপটি শুধু আহতদের জন্য নয়, বরং পুরো জাতির জন্য একটি আশার বার্তা। এটি প্রমাণ করে যে, জাতির কঠিন সময়ে সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহায়তা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী আহতদের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা এবং সমর্থনের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতরা শুধু শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি, তাদের অনেকেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। সেনাবাহিনী প্রধানের এই উদ্যোগ তাদের জন্য শুধু আর্থিক ও চিকিৎসাগত সহায়তা নয়, বরং মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ারও একটি বার্তা বহন করে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সাহস ও ত্যাগকে স্মরণ করে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। এটি শুধু একটি সামাজিক বা আনুষ্ঠানিক ঘটনা নয়, বরং এটি জাতির ঐক্য ও সংহতির একটি প্রতীক। আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহমর্মিতা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

সেনাবাহিনী প্রধানের এই পদক্ষেপটি শুধু আহতদের জন্য নয়, বরং পুরো জাতির জন্য একটি আশার বার্তা। এটি প্রমাণ করে যে, জাতির কঠিন সময়ে সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহায়তা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী আহতদের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা এবং সমর্থনের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতরা শুধু শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি, তাদের অনেকেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। সেনাবাহিনী প্রধানের এই উদ্যোগ তাদের জন্য শুধু আর্থিক ও চিকিৎসাগত সহায়তা নয়, বরং মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ারও একটি বার্তা বহন করে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সাহস ও ত্যাগকে স্মরণ করে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। এটি শুধু একটি সামাজিক বা আনুষ্ঠানিক ঘটনা নয়, বরং এটি জাতির ঐক্য ও সংহতির একটি প্রতীক। আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহমর্মিতা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

সেনাবাহিনী প্রধানের এই পদক্ষেপটি শুধু আহতদের জন্য নয়, বরং পুরো জাতির জন্য একটি আশার বার্তা। এটি প্রমাণ করে যে, জাতির কঠিন সময়ে সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের প্রতি এই সমর্থন এবং সহায়তা বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 bornomalanews24.com
themesba-lates1749691102