শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক! অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের জুলাই কন্যা দিবসে শারমীন এস মুরশিদের শক্তিশালী বার্তা: “অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবারই ধেয়ে আসবে জুলাইয়ের কন্যারা” মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডে  গ্রেপ্তার ও তদন্তের বিস্তারিত মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের অভিযোগ ও আহ্বান টানা বৃষ্টিতে সারা দেশে বিপর্যস্ত জনজীবন : ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব অধ্যাপক হালুক গরগুনের ঢাকা সফর: প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় নতুন দিগন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে প্রায় এক লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা: জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি কুমিল্লার মুরাদনগরে নারীর ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় মূল হোতা গ্রেফতার

সহজ নয় ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

bornomalanews
  • Update Time : বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৩৮ Time View

পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করে দেয়া অত সহজ নয়। চুক্তিগুলো থেকে বের হয়ে আসাও অনেক ব্যয়বহুল।

আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আদানিসহ বিভিন্ন গ্রুপের চুক্তিগুলো অসম চুক্তি। জ্বালানি ভোগ কমানোর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বেসরকারি শিল্পগুলোকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে যাওয়ার কথা বলা হবে। জ্বালানিখাতের চুক্তিগুলো রিভিউ করার দরকার আছে।

তিনি আরও বলেন, কৃষি, অটোরিকশাসহ এগুলো সোলারের মাধ্যমে করা যায় কিনা দেখা দরকার। বাংলাদেশের সঙ্গে যে অসম চুক্তিগুলো হয়েছে এর জন্য অস্বাভাবিক ব্যয় বহন করতে হচ্ছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. ম তামিম বলেন, ২৬ হাজার ৬শ’ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা। ২০৩০ সাল ৩০ হাজারে যাবে ১ হাজার সোলার, বাকিটা জীবাশ্ম জ্বালানি। ১২০০ বিলিয়ন ডলার পেনাল্টি দিতে হবে। নিউক্লিয়ার ৪০ বছর চলবে।

তিনি বলেন, বেইজড লোড ৭ হাজার মেগাওয়াট। তেলভিত্তিক নেই। গরমকালে আমাদের বেসলোড ১৩ হাজার মেগাওয়াট। সর্বোচ্চ চাহিদা ১৭ হাজার মেগাওয়াট। ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিয়ে যেতে হবে।

ড. ম তামিম বলেন, জেলাভিত্তিক চাহিদা অনুসারে ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমটা চিন্তা করে সাজাতে হবে। ফ্যান ও এস এর কারণে পাঁচ থেকে ছয় হাজার মেগাওয়াট বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। রাজনীতিবিদরা বিদ্যু’ সাশ্রয়ের ব্যাপারে বেশি আগ্রহী নয়।

তিনি আরও বলেন, আগামী ৫ থেকে ৬ বছর পর বিদ্যুৎ খাত কেমন হবে সে বিষয়টি নিয়ে এখনই পরিকল্পনা করতে হবে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে বিদ্যুৎ ডিস্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 bornomalanews24.com
themesba-lates1749691102