কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং, এক বিস্ময়কর দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে, বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা নিয়ে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা বলেছেন। তিনি দাবি
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করলেও, এই সিদ্ধান্তের প্রভাব নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশি পণ্য রফতানির ওপর পড়বে না, এমনটাই জানিয়েছেন ভারতের
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা ঘটেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা এখন এখানে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক আরোপের ফলে এশিয়া ও ইউরোপের শেয়ারবাজারে এক ভয়াবহ ধস নেমেছে। বিশ্বের প্রতিটি কোণে এই
, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার মাঝে, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা তাদের তৈরি পোশাকশিল্পকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে। এই শিল্প, যা দুই
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণার আশঙ্কায়, যা প্রতিটি দেশের জন্য পৃথক শুল্ক আরোপের ইঙ্গিত দেয়, বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম গত কয়েকদিন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর ‘রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ’ বা পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন, এবং এই তালিকায়
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে বাংলাদেশ ২৩৯ কোটি ডলার কিস্তির অর্থ পেতে পারে—এমন একটি সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে, এই
ঈদুল ফিতরের উৎসবের প্রাক্কালে, যখন আনন্দের আবহাওয়া চারপাশে ছড়িয়ে পড়ার কথা, তখনই শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়ে সরকারের নির্দেশনা সত্ত্বেও বাস্তবতা
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের আমদানি এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) খোলার এবং নিষ্পত্তির পরিমাণে একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে—প্রায় ২০ শতাংশ।