শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বিএনপির প্রতিনিধি দলের ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ এক উজ্জ্বল উৎসবের রূপ ধারণ করে শেষ হয়েছে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে প্রকম্পিত ঢাকা! বর্ষবরণ উৎসবের ‘নাম পরিবর্তন নয়, পুনরুদ্ধার করেছি’ !! ৭৪-এর দুর্ভিক্ষে ক্ষুধা-দারিদ্র্যের কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন প্রধান উপদেষ্টা!! পবিত্র ঈদুল ফিতরের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দেশজুড়ে বিক্ষোভ !! দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

কিছু চীনা পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রে এখন সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে

bornomalanews
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫ Time View

চীন থেকে আমদানি করা কিছু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে এখন সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে—এটি নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস। এই নতুন শুল্কের আওতায় ইলেকট্রিক যানবাহন এবং সিরিঞ্জের মতো পণ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বুধবার (১৬ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানায়, স্থানীয় সময় বুধবার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এর আগে, মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি তথ্যপত্রে উল্লেখ করা হয়, চীনা পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৪৫% শুল্ক আরোপের সম্মুখীন হতে হবে, যা পূর্বে রিপোর্ট করা ১৪৫% শুল্কের চেয়ে অনেক বেশি। এই হিসাব অনুযায়ী, ট্রাম্প প্রশাসনের ঘোষিত ১২৫ শতাংশ প্রতিশোধমূলক শুল্ক, ফেন্টানিল সম্পর্কিত ২০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক এবং “সেকশন ৩০১” আওতাধীন বাড়তি শুল্ক মিলিয়ে মোট শুল্কহার ২৪৫ শতাংশে পৌঁছেছে। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানান, ইলেকট্রিক যানবাহন (ইভি) এবং সিরিঞ্জের ওপর ১০০ শতাংশ “সেকশন ৩০১” শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এই পণ্যের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফেন্টানিল-সম্পর্কিত শুল্ক ও ট্রাম্পের প্রতিশোধমূলক শুল্ক যোগ করে মোট শুল্ক দাঁড়ায় প্রায় ২৪৫ শতাংশে। সেকশন ৩০১ শুল্কগুলো মূলত চীনের তথাকথিত “অন্যায্য বাণিজ্য নীতির” বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে গণ্য করা হয়। এই ধারার আওতায় পণ্যের ওপর ৭.৫ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করা যায়। এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, বাণিজ্য আলোচনার জন্য এখন চীনের এগিয়ে আসা উচিত, যুক্তরাষ্ট্রের নয়। তার ভাষায়, “চীনের কোর্টেই এখন বল। তাদেরই আমাদের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে। আমাদের চীনকে কিছু দিতে হবে না।” ট্রাম্পের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিট তার পক্ষ থেকে এই বিবৃতি পড়ে শোনান। এতে আরও বলা হয়, “চীন আর অন্য দেশের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই, শুধু তারা আকারে বড় এবং আমাদের যা আছে—তা চায়।” এই পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন এক অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, যেখানে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের টানাপোড়েন আরও গভীর হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 bornomalanews24.com
themesba-lates1749691102