অস্ট্রিয়ার ইনসব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ গেরহার্ড ম্যাংগটও বলেন, পারমাণবিক সংকেত দেওয়ার জন্য রাশিয়া হয়তো পরীক্ষা চালাতে পারে, যদিও এটি সম্ভব হলেও অত্যন্ত অস্বাভাবিক। রাশিয়ার জাতিসংঘে রাষ্ট্রদূত ভাসিলি নেবেনজিয়া শুক্রবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যদি ইউক্রেনকে দূরপাল্লার অস্ত্র ব্যবহার করতে দেওয়া হয়, তবে ন্যাটো সরাসরি রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়াবে।
পশ্চিমা দেশগুলো এখনো নিশ্চিতভাবে জানে না পুতিনের ‘রেড লাইন’ কোথায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পশ্চিমা অস্ত্র ও স্যাটেলাইট ইমেজের মাধ্যমে ইউক্রেনকে সহায়তা করা রাশিয়ার স্বার্থের প্রতি হুমকি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাশিয়া পারমাণবিক পরীক্ষা করবে, নাকি ব্রিটিশ সামরিক স্থাপনায় আঘাত হানবে, তা সময়ই বলবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পুতিন হয়তো ইউক্রেনের ওপর হামলা বাড়ানোর মতো পদক্ষেপ নেবেন বা ইউরোপে হাইব্রিড যুদ্ধের কার্যক্রম আরও তীব্র করবেন।