দেশে ফেরার পর থেকে জ্বরে ভুগছিলেন ওই রোগী। ত্বকে র্যাশ দেখা দিয়েছিল। চিকেনপক্সে যেমন হয়, অনেকটা সেই রকমই। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে যান তিনি। সেই সময়ে উপসর্গ দেখে সন্দেহ হয় চিকিৎসকের। নমুনা পরীক্ষা করা হলে শরীরে এমপক্সের সংক্রমণ ধরা পড়ে।
গত মাসেই এমপক্সের নতুন ধরণ ক্লেড ১ প্রসঙ্গে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। এ জন্যই এটিকে বিপজ্জনক বলা হচ্ছে।
এদিকে, ভারতে এমপক্সের সংক্রমণের হিসাবে অবশ্য কেরালার এই রোগী দ্বিতীয় আক্রান্ত। এর আগে দিল্লিতে এক রোগীর শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। তবে সেটি ছিল ক্লেড ২ ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ।
এমপক্সের নতুন এই ধরণ বিশ্বের একাধিক দেশে মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে। আফ্রিকায় যে গতিতে সংক্রমণ ছড়িয়েছে, তার জেরে আগস্টে এমপক্স নিয়ে গোটা বিশ্বের জন্য জরুরি অবস্থার সতর্কতা ঘোষণা করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ২০২২ সালের পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বার এমপক্স নিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।