সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ট্রাইব্যুনালে নেওয়া হলো রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে ভোটের পথে বাধা দিতে পারবে না কোনো অপশক্তি : আইজিপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট : জাতির উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা রবিবার আরও ১২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসছে নির্বাচন কমিশন ইসির ১২ কর্মকর্তাকে বদলি রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুরে রাতের আঁধারে দুটি বাসে অগ্নিসংযোগ, আতঙ্কে স্থানীয়রা জাতীয় নির্বাচনের আগে মাঠ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল: ১৪ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ নিবন্ধনের দাবিতে আমরণ অনশনে তারেক রহমান, ‘নিয়মের বাইরে কিছুই সম্ভব নয়’— ইসি নির্বাচনকে ঘিরে মাঠ পর্যায়ের ২৩ কর্মকর্তা বদলি করলো ইসি

ট্রাইব্যুনালে নেওয়া হলো রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

bornomalanews
  • Update Time : সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫
  • ২ Time View

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আজ (সোমবার) জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। মামলার অন্যতম আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে সকালেই কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পলাতক থাকায় তাদের উপস্থিতি নেই। বেলা ১১টার পর ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল রায় ঘোষণা করবেন। এই রায়কে ঘিরে ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহুগুণ বাড়ানো হয়েছে। পুলিশ, র‌্যাব, এপিবিএন, বিজিবি ও সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থা সদস্যরা তৎপর রয়েছেন। নিরাপত্তার স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রেখেছেন এবং জনসাধারণের সড়ক ব্যবহার সীমিত করা হয়েছে। মামলার দীর্ঘ বিচার কার্যক্রমে মোট ২৮ কার্যদিবসে ৫৪ জন সাক্ষীর জেরা সম্পন্ন হয়। এরপর ৯ কার্যদিন ধরে প্রসিকিউশন ও ডিফেন্সের যুক্তিতর্ক পাল্টা যুক্তিখণ্ডন চলে। গত ২৩ অক্টোবর রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের সমাপনী বক্তব্য ও চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেনের যুক্তিখণ্ডন শেষে রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। প্রসিকিউশন শেখ হাসিনা ও কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছে, তবে মামলার অন্য আসামি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত অপেক্ষারত। মামলার পক্ষে আল মামুনের আইনজীবী খালাস চেয়ে আবেদন করেছেন। এই মামলায় তিন আসামির বিরুদ্ধে পাঁচটি মানবতাবিরোধী অভিযোগ আনা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে উসকানি, হত্যাকাণ্ড ও লাশ দাহের মতো গুরুতর অপরাধ। মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার, যার মধ্যে তথ্যসূত্র, জব্দতালিকা ও দালিলিক প্রমাণাদি এবং শহীদদের তালিকার বিস্তৃত বিবরণ অন্তর্ভুক্ত। মোট ৮৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। গত ১২ মে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা চিফ প্রসিকিউটরের কাছে মামলার প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল। আজকের রায় দেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিচারিক অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে, যা বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচারের প্রতি জনগণের বিশ্বাসের প্রতিফলন।জুলাই আগস্ট আন্দোলনের মানবতাবিরোধী মামলার রায় আজ ঘোষণা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আজ (সোমবার) জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। মামলার অন্যতম আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে সকালে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পলাতক থাকায় তাদের উপস্থিতি নেই। বেলা ১১টার পর ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল রায় ঘোষণা করবেন। রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় বহুমাত্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ, র‌্যাব, এপিবিএন, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তায় মোতায়েন আছেন। নিরাপত্তার স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচল বন্ধ এবং জনসাধারণের চলাচল সীমিত রাখা হয়েছে। মামলার দীর্ঘ বিচার কার্যক্রমে ২৮ কার্যদিবসে ৫৪ জন সাক্ষীর জেরা শেষ হয়েছে। এরপর ৯ কার্যদিন ধরে প্রসিকিউশন ও ডিফেন্সের যুক্তিতর্ক পাল্টা যুক্তিখণ্ডন চলে। রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের সমাপনী বক্তব্য ও চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেনের যুক্তিখণ্ডন শেষে রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। প্রসিকিউশন শেখ হাসিনা ও কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছে, তবে মামলার অন্য আসামি আবদুল্লাহ আল মামুনের ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত অপেক্ষায় রয়েছে। তার পক্ষে আইনজীবী খালাস চেয়েছেন। মামলায় তিন আসামির বিরুদ্ধে পাঁচটি মানবতাবিরোধী অভিযোগ আনা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে উসকানি, হত্যাকাণ্ড ও লাশ দাহের ঘটনাসহ গুরুতর অপরাধ। আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার, যার মধ্যে তথ্যসূত্র, দালিলিক প্রমাণাদি ও শহীদদের তালিকার বিস্তৃত বিবরণ অন্তর্ভুক্ত। মোট ৮৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। গত ১২ মে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা মামলার প্রতিবেদন চিফ প্রসিকিউটরের কাছে জমা দিয়েছিল। আজকের রায় দেশের বিচার ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে, যা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 bornomalanews24.com
themesba-lates1749691102