মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়র অধীন ও বিশ্ব ব্যাংকের প্রকল্পভুক্ত বিদেশে গমনেচ্ছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিমানের টিকিট সরবরাহের বিষয়ে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সাজানো টেন্ডারের মাধ্যমে নিয়ম বহির্ভূতভাবে সরকারের ৪৮ লাখ ৫১ হাজার ৮০ টাকা ক্ষতি করে নিজেরা লাভবান হন।
ওই ঘটনায় ২০০৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক লুৎফর রহমান মামলাটি করেন। ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
২০১৮ সালের ৩০ জুলাই খন্দকার মোশাররফসহ তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। ঢাকার ১ নং বিশেষ জজ আদালতের তৎকালীন বিচারক আতাউর রহমান। বিচার চলাকালে ১৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
প্রসঙ্গত, এ মামলা ছাড়াও গ্যাটকো, বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং মোট চারটি মামলায় তিনি খালাস পেয়েছেন।