বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তারা। কিন্তু বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে— সে বিষয়ে তারা কিছু বলতে রাজি হননি।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অর্থ নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বিধিনিষেধ আছে। প্রতি বছর বাংলাদেশের নাগরিকেরা বৈধভাবে মাত্র কয়েক হাজার ডলার বিদেশে নিতে পারেন। ‘তদন্ত এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে’ জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, এই বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রধানমন্ত্রীর অজ্ঞাতসারে দেশ থেকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না।
তবে এসব অভিযোগ যুক্তরাজ্যের স্যার কিয়ার স্টারমারের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টির সরকারের জন্য কিছুটা হলেও অস্বস্তিকর হতে পারে। শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক লেবার সরকারের সিটি মিনিস্টার। যদিও এখন পর্যন্ত এমন কোনো ইঙ্গিত করা হয়নি যে টিউলিপ সিদ্দিক এসব অপকর্মের সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত ছিলেন।