তবে তা কতটুক কাজ করে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে অনেকের মনেই। তবে শিশুর উচ্চতা বৃদ্ধিতে উপকারে আসতে পারে ঘরোয়া তিন খাবার।
তিন থেকে ১২ বছর শিশুদের বেড়ে ওঠার আর্দশ সময়। সব অভিভাবকই চান তার সন্তান যেন সবটুকু পুষ্টি পায়। উচ্চতার ক্ষেত্রে সঠিক খাওয়া দাওয়ার গুরুত্ব একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ। একটি নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত বাড়ে। সন্তানের খাওয়াদাওয়ার উপর বাড়তি নজর রাখা জরুরি।
চলুন দেখে নেয়া যাক, শিশুদের উচ্চতা স্বাভাবিক রাখতে কোন খাবারগুলো বেশি করে খাওয়ানো উচিৎ-
দুধ:
বাচ্চারা দুধ খেতে চায় না। বাড়ন্ত বয়সের বাচ্চাদেরত-প্রতিদিনের খাবারে দুধ রাখা প্রয়োজন। প্যাকেটজাত দুধ নয়, একেবারে খাঁটি গরুর দুধ। ভিটামিন, প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, মিনারেলসের সমৃদ্ধ উৎস হল দুধ। ছোট থেকেই হাড় ও পেশি যত্নে রাখতে দুধ খাওয়ান শিশুকে।
ডিম:
শিশুর শারীরিক বিকাশ ঘটাতে আয়রন, ভিটামিন, মিনারেলস সমৃদ্ধ ডিমের বিকল্প নেই। সন্তানের উচ্চতা বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ডিম। সেদ্ধ, পোচ শিশুর পছন্দ অনুযায়ী শিশুকে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ান।
মাছ:
সব বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই মাছের মতো উপকারী খাবার খুব কমই আছে। মাছে রয়েছে ভরপুর পরিমাণে আয়রন, জিঙ্ক, ভিটামিন-এর মতো পুষ্টিকর উপাদান। মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শিশুদের উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
আরএমএ//এনএস//